ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫

Motobad news
শিরোনাম
  • ‘মব জাস্টিস’ মানবতার শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে : তারেক রহমান বৃহস্পতিবার শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লক্ষাধিক শিক্ষার্থী হাসিনার সেই ‘৪০০ কোটি টাকার’ পিয়নের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট-সঞ্চয়পত্র ফ্রিজ একজন ১০ বছরের বেশি প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন না, একমত বিএনপি পৃথিবীর সর্বনাশের জন্য আমরা আসামি : প্রধান উপদেষ্টা আওয়ামী লীগ আস্তে আস্তে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই: ফয়জুল করীম আইএমএফের অর্থছাড়: ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো রিজার্ভ বাকেরগঞ্জের কারখানা নদীতে বিলীন হচ্ছে বসতবাড়ি, আতঙ্কে গ্রাম ছাড়চ্ছেন মানুষ পন্টুনের ধাক্কায় ট্রলার থেকে ছিটকে নদীতে, জেলে নিখোঁজ
  • রাজাপুরের বিষখালী নদীর তীরে তরমুজের বাম্পার ফলন

     রাজাপুরের বিষখালী নদীর তীরে তরমুজের বাম্পার ফলন
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলায় বিষখালী নদীর চর জুড়ে প্রায় ১২০ বিঘা জমিতে চাষ করা হয়েছে তরমুজ। ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকরা ভালো দামে তরমুজ বিক্রি করতে শুরু করেছেন।

    তরমুজ চাষি নুরুল হক, জলিল মোল্লা, মনির মোল্লা, সেফায়েতসহ একাধিক কৃষকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রায় তিনমাস আগে উপজেলার পূর্ব প্রান্তে বিষখালি নদীর চর এলাকাজুড়ে ২০ জন কৃষক মিলে ১২০ বিঘা জমিতে তরমুজের চাষ করেন। এ বছর ওই এলাকায় আদৌ কোনো বৃষ্টিপাত না হওয়ায় ফলন কিছুটা হলেও কম হয়েছে। তারপরেও সেচ পাম্ম দিয়ে পানির ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এবারে প্রতি বিঘা জমিতে শ্রমিক, ওষুধ ও সেচ খরচসহ প্রায় ৮০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে।


    প্রতি বিঘা জমিতে যে ফলন হয়েছে তাতে ১ লাখ ৮০ হাজার থেকে ২ লাখ টাকার বেশি তরমুজ বিক্রি করা যাবে বলে আশা করছেন তারা।

    তরমুজ চাষিরা আরও জানান, তরমুজ বিক্রির সময় হওয়ায় রাজাপুর সদরের হাট বাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের খেত থেকে তরমুজ কিনে নিতে বলা হয়। কিন্তু তারা তরমুজ কিনতে খেতে যাননি। কারণ তারা কৃষকদের জিম্মি করে খুব সস্তায় তরমুজ কেনার আশায় বসে ছিলেন। কিন্তু যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় কয়েকজন কৃষক মিলে গাড়ি ভাড়া করে তরমুজ ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করছেন। ঢাকায় প্রতি কেজি তরমুজ ৪০ টাকা দরে পাইকারি বিক্রি করছেন। প্রতিটি তরমুজে ৪ থেকে ৮ কেজি ওজন হচ্ছে। কোনো কোনো তরমুজে এর চেয়েও বেশি ওজন হচ্ছে। এতে করে কৃষকরা দাম ভালো পাচ্ছেন। এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ভালো দাম না দিলে এখন কৃষকরা আর এলাকায় তরমুজ বিক্রি করবেন না।


    উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোসা. শাহিদা শারমিন আফরোজ বলেন, এ বছর উপজেলায় মোট ৩৫ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ করা হয়েছে। কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১৫০ টন তরমুজ উৎপাদন হবে। কৃষি বিভাগ কৃষকের পাশে থেকে সব ধরনের সার্বিক সহযোগিতা করেছে।


    এইচকেআর
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    সর্বশেষ