ঢাকা শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫

Motobad news
শিরোনাম
  • সংস্কারের প্রভাবে বেহাল ববির কেন্দ্রীয় মাঠ, শিক্ষার্থীদের ক্ষোভ টি-টোয়েন্টি দল থেকে বাদ শান্ত, ফিরলেন সাইফউদ্দিন বরিশালসহ চার বিভাগের অধিকাংশ স্থানে হতে পারে ভারী বৃষ্টি বিএম কলেজে ‘উত্তরণ’ সাংস্কৃতিক সংগঠনের জ্যৈষ্ঠ উৎসব  জঙ্গি গোষ্ঠী আইএসের জন্য অর্থ সংগ্রহ করত মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ ‘৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রা*ণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের’ দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকে করোনা পরীক্ষার ফি পুনর্নির্ধারণ ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
  • আমতলীতে ব্যস্ত সময় পার করছেন দর্জিরা

    আমতলীতে ব্যস্ত সময় পার করছেন দর্জিরা
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে আমতলীতে  ব্যস্ত সময় পার করছেন দর্জিপাড়ার কারিগররা। তাদের হাতে মোটেও সময় নেই। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তৈরি পোশাক সরবরাহ করতে হবে। তাই পছন্দের পোশাক বানাতে দর্জির দোকানগুলোতে ভিড় করছেন শৌখিন গ্রাহকরা । কেননা বাজার থেকে কেনা বাহারি পোশাকের দাম যেমন চড়া তেমনি মাপেও ঠিক হয় না।

    আমতলী উপজেলার বিভিন্ন বাজার মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, প্রায় পাঁচ শতাধিক দর্জির দোকানে অর্ডারিরা ভিড় করছেন। উৎসব আসলেই এ মার্কেটগুলোতে নারীদের পদচারণাও বাড়তে থাকে। বৃহস্পতিবার  দর্জির  দোকানগুলোতে নারীদের উপস্থিতি ছিল লক্ষণীয়।

    মার্কেটে আসা দুজন গৃহিণী শিল্পী আক্তার ও ফিরোজা বেগম জানান, ছেলে মেয়েদের চাহিদা অনুযায়ী একটু ভালো কাপড় কিনে বাহারি পোশাক তৈরির জন্য দর্জির দোকানে এসেছি। কিন্তু দর্জিরা অর্ডারের ভিড়ে মজুরিও অনেকাংশে বাড়িয়ে দিয়েছে। এরপরও বাধ্য হয়ে পোশাক তৈরির জন্য তাদের কাছে আসছি। সিরাজ উদ্দিন   বস্ত্রালয়ের মালিক মো. রিয়াজ উদ্দিন মৃধা   জানান, এ বছর ক্রেতারা কাপড় কিনে বিভিন্ন দর্জির  দোকানে তাদের পছন্দ মাফিক পোশাক বানাচ্ছে।

    এদিকে দর্জি দোকান গুলোতে অতিরিক্ত শ্রমিক  নিয়োগ করে বিরতিহীনভাবে রাতভর পোষাক তৈরির কাজ চলছে। ফলে তাদের ফুরসত নেই। দর্জিদের নিপুণ হাতের ছোঁয়ায় মানসম্পন্ন পোশাক তৈরির জন্য অর্ডারিরা ছুটছেন শহরের বিভিন্ন দোকানে।
    বিভিন্ন দর্জির দোকানে ক্রেতাদের অর্ডার নিতে ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করছে। নুতন  বাজারের  কামাল  টেইলার্সের    মালিক মো. কামাল মিয়া   জানান, প্রথম রমজান থেকেই কাজের চাপ শুরু হয়েছে এবং ব্যস্ততা বেড়ে যাবার পরও এখনো অর্ডার নিচ্ছি। কারণ, দর্জি কারিগর বেশি থাকার ফলে কাজের কোনো অসুবিধা নেই।

    দর্জির দোকানে আসা  সাথী, সুরমা .সুরভী . কারিমা, শিল্পী , হাসনেহেনা সহ কয়েকজন অর্ডারি জানান, কাপড়ের দাম বাড়ার পাশাপাশি মজুরিও বেড়ে যাওয়ায় এবার ঈদে বেশি টাকা গুনতে হচ্ছে।


    এমইউআর
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    সর্বশেষ