ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫

Motobad news
শিরোনাম
  • ‘মব জাস্টিস’ মানবতার শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে : তারেক রহমান বৃহস্পতিবার শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লক্ষাধিক শিক্ষার্থী হাসিনার সেই ‘৪০০ কোটি টাকার’ পিয়নের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট-সঞ্চয়পত্র ফ্রিজ একজন ১০ বছরের বেশি প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন না, একমত বিএনপি পৃথিবীর সর্বনাশের জন্য আমরা আসামি : প্রধান উপদেষ্টা আওয়ামী লীগ আস্তে আস্তে নিষ্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই: ফয়জুল করীম আইএমএফের অর্থছাড়: ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো রিজার্ভ বাকেরগঞ্জের কারখানা নদীতে বিলীন হচ্ছে বসতবাড়ি, আতঙ্কে গ্রাম ছাড়চ্ছেন মানুষ পন্টুনের ধাক্কায় ট্রলার থেকে ছিটকে নদীতে, জেলে নিখোঁজ
  • লাশ হস্তান্তরে ঘুস দাবি, ওসির বিরুদ্ধে তদন্ত

    লাশ হস্তান্তরে ঘুস দাবি, ওসির বিরুদ্ধে তদন্ত
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ থানার ওসির বিরুদ্ধে অপমৃত্যুর লাশ হস্তান্তরে ২০ হাজার টাকা ঘুস দাবি ও নিহতের স্বজনদের মারধরসহ আটকের ঘটনায়  তদন্ত শুরু হয়েছে।


    সোমবার দুপুরে মির্জাগঞ্জ থানা পরিদর্শন শেষে বেতাগী থানায় নিহত আবুল বাশারের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল,পটুয়াখালী) মো. শামীম। এরপর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন তিনি। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং সঠিক তদন্তের স্বার্থে তাদের সহযোগিতা চান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শামীম। 

    তদন্তের ব্যাপারে বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শামীম বলেন, এ ব্যাপারে সংবাদকর্মীদের বক্তব্য দিতে আমরা অনিচ্ছুক।

    তবে স্বজনদের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, আমাদের সঙ্গে সেদিন রাতে যা যা হয়েছে আমরা তাই বলেছি, পুলিশ তা ভিডিও করেন এবং আমাদের তদন্তকারী কর্মকর্তা আশ্বাস প্রদান করেছেন এর সঠিক বিচার হবে।

    উল্লেখ্য, বরগুনার বেতাগীতে আমড়া পাড়তে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে আবুল বাশার নামের এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। গুরুতর আহতাবস্থায় পার্শ্ববর্তী মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন ও সংশ্লিষ্ট থানায় জানান। পরে হাসপাতালে পুলিশ এসে স্বজনদের থানায় ডেকে নিয়ে লাশ হস্তান্তর বাবদ ২০ হাজার টাকা ঘুস দাবি করেন মির্জাগঞ্জ থানার ওসি মো. মহিববুল্লাহ।

    পরে স্বজনরা টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে নিতে চান পুলিশ। স্বজনরা বাধা দিলে তাদের মারধর করেন। পরে লাশ নিয়ে শুরু হয় টানাহেঁচড়া।

    এ ঘটনায় ওই থানার এসআই  সাইফুল ইসলাম মারধর করেন নিহতের দুই স্ত্রী নাজমা ও হাওয়া বেগমকে। পরে পরিস্থিতি সামাল দিতে না পেরে রাত ৩টায় সাদা কাগজে স্বজনদের স্বাক্ষর রেখে লাশ হস্তান্তর করেন মির্জাগঞ্জ থানার ওসি মহিববুল্লাহ।


    এইচেকআর
    গুগল নিউজে (Google News) দৈনিক মতবাদে’র খবর পেতে ফলো করুন

    সর্বশেষ