এজলাস কক্ষ ও আদালত প্রাঙ্গণে ভিড় করা যাবে না


নিন্ম আদালতে আত্মসমর্পন করে জামিন চাইতে পারবেন ফৌজদারি মামলায় অভিযুক্তরা। শারীরিক উপস্থিতিতে অভিযুক্তদের জামিন আবেদনের শুনানি ও নিষ্পত্তি করতে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট/ চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল/ মানব পাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনাল/সাইবার ট্রাইব্যুনালসমূহের বিচারকদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। শনিবার (২২ মে) এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়।
প্রধান বিচারপতির এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন আইনজীবীরা। তারা বলছেন, দেশের বিভিন্ন থানায় প্রতিদিন বহু ফৌজদারি মামলা হয়। এসব মামলায় অভিযুক্ত আসামিরা নানাভাবে হয়রানির শিকার হয়ে থাকেন। এখন সশরীরে আত্মসমর্পন করে আসামিরা নিম্ন আদালতে জামিন চাওয়ার সুযোগ দেওয়ায় হয়রানি ও দুর্ভোগের হাত থেকে রক্ষা পাবেন। এতে বিচারপ্রার্থী জনগণের সমস্যা কিছুটা হলেও লাঘব হবে।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল বাতেন বলেন, আত্মসমর্পন করে জামিন চাওয়ার সুযোগ বন্ধ থাকায় ফৌজদারি মামলার আসামিরা পালিয়ে বেড়াচ্ছিলেন পুলিশের হয়রানির হাত থেকে রক্ষা পেতে। এখন প্রধান বিচারপতি অভিযুক্তদের সারেন্ডারের সুযোগ দেওয়ায় তারা আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইতে পারবেন। ফলে বিচারপ্রার্থীরা হয়রানির হাত থেকে রক্ষা পাবেন। জামিন পেয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবেন। প্রধান বিচারপতির এই সিদ্ধান্তের ফলে বিচারপ্রার্থীর ন্যায় বিচার পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হলো।
প্রধান বিচারপতির কঠোর নির্দেশনাসূমহ:
এমইউআর
