মঠবাড়িয়ায় ভূমিদুস্য পরিবারের বিরুদ্ধে জমি জবরদখল করার অভিযোগ


পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার বিভিন্ন অপকর্মের মদদদাতা ও ফাহিমা আক্তার নামে এক নারীকে ভূমিদস্যু আখ্যা দিয়ে ফাহিমা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিচারের দাবী করেছে ৩ টি পরিবার।
বুধবার দুপুরে পৌর শহরের একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলন করেন হেপী আক্তার, সুমি আক্তার ও জিয়া খান নামে ৩ ব্যক্তি। এরা সকলেই পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ড সবুজনগর এলাকার বাসিন্দা।
লিখিত বক্তব্যে সূত্রে জানা যায়, হেপী আক্তার, সুমি আক্তার গংদের রেকর্ডিয় ও জিয়া খানের ক্রয়কৃত ৬.৮২ শতাশং জমিতে বহু বছর ধরে বসতঘর তুলে ভাড়াটিয়াদের কাছে ভাড়া দিয়ে আসছিলে।
একই জমির কাছে ফাহিমার জমি থাকায় সকলের আপোষে প্রবেশ পথের জন্য জমির নকশা পরিবর্তন করা হয়। পথ বের করার কারনে প্রত্যেকের জমি থেকে পরিমাপে একটু কমে যায়। কিন্তু ফাহিমা বর্তমানে ওই আপোষচুক্তিনামা অমান্য করে তার গায়ের জোরে এবং প্রভাব খাটিয়ে কাগজ অনুযায়ী জমি দখলের পায়তারা চালায়।
এ ঘটনায় সাবেক দুই কাউন্সিলরের মধ্যস্থতায় বৈঠক হলেও ফাহিমা ও তার পরিবারের সদস্য মানছে না। এদিকে তার ভাই আলামীন মাদক ব্যবসায়ী হওয়ায় বিশাল একটা বাহিনী তৈরী করে এলাকার লোকজনকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে আসছে।
এব্যাপারে অভিযুক্ত ফাহিমা বলেন, জমি সংক্রান্ত কোন বিরোধ নেই। পূর্ব সংকীর্ণ বিরোধের কারনে জিয়া খান উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ভাবে আমাকে হেয় করছে। আমি দুইজনের কাছ থেকে জমি ক্রয় করেছি। আমি কাগজ অনুযায়ি সঠিক রয়েছি।
এইচকেআর
